ক্রীড়া প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ ১৪-২১ ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ওয়ানডেতে এখন পর্যন্ত ৩৭ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে এ দুদল। বাংলাদেশ জিতেছে ১৪ ম্যাচ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২১ ম্যাচে। দুই ম্যাচ পরিত্যক্ত। ১৯৯৯ সালে প্রথমবার ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলে টাইগাররা। সেটি ছিল বিশ্বকাপের ম্যাচ। ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছিল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম জয় পেতে টাইগারদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০ বছর আর ১৩ ম্যাচ।
ওয়ানডেতে এখন পর্যন্ত ৩৭ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে এ দুদল। বাংলাদেশ জিতেছে ১৪ ম্যাচ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২১ ম্যাচে। দুই ম্যাচ পরিত্যক্ত। ১৯৯৯ সালে প্রথমবার ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলে টাইগাররা। সেটি ছিল বিশ্বকাপের ম্যাচ। ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছিল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম জয় পেতে টাইগারদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০ বছর আর ১৩ ম্যাচ।
বাংলাদেশ ৭-৩ ওয়েস্ট ইন্ডিজ-
সাম্প্রতিক সময়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দাপট দেখাচ্ছে বাংলাদেশ। দুদলের শেষ ১০ ওয়ানডেতে ৭টিতেই জিতেছে টাইগাররা। শেষ চারটি জিতেছে টানা। বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজে ফাইনালসহ ৩ ম্যাচেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পরাজিত করে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩-০ বাংলাদেশ-
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। ৪ ম্যাচের ৩টিতে হার ও একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। সর্বশেষ ২০১১ বিশ্বকাপে মুখোমুখি হয় দুদল। ওই ম্যাচে বাংলাদেশকে ৯ উইকেটে পরাজিত করে ক্যারিবীয়রা।
বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। ৪ ম্যাচের ৩টিতে হার ও একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়। সর্বশেষ ২০১১ বিশ্বকাপে মুখোমুখি হয় দুদল। ওই ম্যাচে বাংলাদেশকে ৯ উইকেটে পরাজিত করে ক্যারিবীয়রা।
দলীয় সর্বোচ্চ-
২০১৪ সালে বেসাটেয়ারে দ্বিপক্ষীয় ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ৩৩৮/৭ তুলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যা দুদলের দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। চার বছর একই ভেন্যুতে তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৩০১/৬। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে টাইগারদের একমাত্র তিনশো ছাড়ানো দলীয় ইনিংস এটি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিনশো ছাড়ানো ইনিংস আছে দুটি।
২০১৪ সালে বেসাটেয়ারে দ্বিপক্ষীয় ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ৩৩৮/৭ তুলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যা দুদলের দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। চার বছর একই ভেন্যুতে তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৩০১/৬। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে টাইগারদের একমাত্র তিনশো ছাড়ানো দলীয় ইনিংস এটি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিনশো ছাড়ানো ইনিংস আছে দুটি।
দলীয় সর্বনিম্ন-
মিরপুরে ২০১১ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দুদলের দলীয় সর্বনিম্ন ইনিংস এটি। একই বছর চট্টগ্রামে ৬১ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর ২০১৪ সালে সেন্ট জর্জে ৭০ রানে অলআউট হয় টাইগাররা।
মিরপুরে ২০১১ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দুদলের দলীয় সর্বনিম্ন ইনিংস এটি। একই বছর চট্টগ্রামে ৬১ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর ২০১৪ সালে সেন্ট জর্জে ৭০ রানে অলআউট হয় টাইগাররা।
বড় জয়-
২০১৪ সালে সেন্ট জর্জে বাংলাদেশকে ১৭৭ রানে হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। রানে ব্যবধানে দুদলের মধ্যকার সবচেয়ে বড় জয় এটি। রানের ব্যবধানে বাংলাদেশ বড় জয়টি পায় ২০১২ সালে খুলনায়। ক্যারিবীয়দের ১৬০ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশকে একবার ১০ উইকেট, একবার ৯ উইকেট ও একবার ৮ উইকেটে হারিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে ৩ বার।
২০১৪ সালে সেন্ট জর্জে বাংলাদেশকে ১৭৭ রানে হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। রানে ব্যবধানে দুদলের মধ্যকার সবচেয়ে বড় জয় এটি। রানের ব্যবধানে বাংলাদেশ বড় জয়টি পায় ২০১২ সালে খুলনায়। ক্যারিবীয়দের ১৬০ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশকে একবার ১০ উইকেট, একবার ৯ উইকেট ও একবার ৮ উইকেটে হারিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে ৩ বার।
ছোট জয়-
গত বছর দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশকে ৩ রানে হারায়। রানের ব্যবধানে এটি সবচেয়ে ছোট জয়। পরের ম্যাচেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ১৮ রানে। রানের ব্যবধানে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সেটি বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জয়। ২০০৪ সালে কিংসটোনে বাংলাদেশের দেয়া ১৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিল ১ উইকেটে। আর ২০১২ সালে ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২১৮ রানের লক্ষ্য ২ বল হাতে রেখে পেরোয় বাংলাদেশ। ক্যারিবীয়দের দুবার ৩ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
গত বছর দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশকে ৩ রানে হারায়। রানের ব্যবধানে এটি সবচেয়ে ছোট জয়। পরের ম্যাচেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ১৮ রানে। রানের ব্যবধানে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সেটি বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জয়। ২০০৪ সালে কিংসটোনে বাংলাদেশের দেয়া ১৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছিল ১ উইকেটে। আর ২০১২ সালে ঢাকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২১৮ রানের লক্ষ্য ২ বল হাতে রেখে পেরোয় বাংলাদেশ। ক্যারিবীয়দের দুবার ৩ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
সর্বাধিক রান-
তামিম ইকবালের। ২৫ ম্যাচে ৪০.২২ গড়ে ২ সেঞ্চুরি ও ৬ হাফসেঞ্চুরিতে করেছেন ৮৮৫ রান। এরপর রয়েছেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। ২৫ ম্যাচে তিনি করেছেন ৮৭৯ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বাধিক রান শেই হোপের। মাত্র ৯ ম্যাচেই ৬৬২ রান করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে। সমান ৩টি করে সেঞ্চুরি ও হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন হোপ।
তামিম ইকবালের। ২৫ ম্যাচে ৪০.২২ গড়ে ২ সেঞ্চুরি ও ৬ হাফসেঞ্চুরিতে করেছেন ৮৮৫ রান। এরপর রয়েছেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। ২৫ ম্যাচে তিনি করেছেন ৮৭৯ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বাধিক রান শেই হোপের। মাত্র ৯ ম্যাচেই ৬৬২ রান করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে। সমান ৩টি করে সেঞ্চুরি ও হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন হোপ।
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত-
দিনেশ রামদিনের ১৬৯। বেসটায়ারে ২০১৪ সালে এই ইনিংস উপহার দেন উইকেটেরক্ষক ব্যাটসম্যান রামদিন। এরপর রয়েছেন শেই হোপ (১৪৬*) ও তামিম ইকবাল (১৩০*)।
দিনেশ রামদিনের ১৬৯। বেসটায়ারে ২০১৪ সালে এই ইনিংস উপহার দেন উইকেটেরক্ষক ব্যাটসম্যান রামদিন। এরপর রয়েছেন শেই হোপ (১৪৬*) ও তামিম ইকবাল (১৩০*)।
সর্বাধিক সেঞ্চুরি/হাফসেঞ্চুরি-
শেই হোপ সর্বাধিক ৩ সেঞ্চুরি করেছেন। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বাধিক সেঞ্চুরি তামিম ইকবাল ও এনামুল হক বিজয়ের (উভয়েই ২টি)। সর্বাধিক ৭ হাফসেঞ্চুরি মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসানের। ৬টি হাফসেঞ্চুরি নিয়ে এরপর রয়েছেন তামিম। সৌম্য সরকার ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের হাফসেঞ্চুরি ৪টি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৪টি করে হাফসেঞ্চুরি আছে মারলন স্যামুয়েলস, ক্রিস গেইল, শিবনারায়ণ চন্দরপলের।
শেই হোপ সর্বাধিক ৩ সেঞ্চুরি করেছেন। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বাধিক সেঞ্চুরি তামিম ইকবাল ও এনামুল হক বিজয়ের (উভয়েই ২টি)। সর্বাধিক ৭ হাফসেঞ্চুরি মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসানের। ৬টি হাফসেঞ্চুরি নিয়ে এরপর রয়েছেন তামিম। সৌম্য সরকার ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের হাফসেঞ্চুরি ৪টি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৪টি করে হাফসেঞ্চুরি আছে মারলন স্যামুয়েলস, ক্রিস গেইল, শিবনারায়ণ চন্দরপলের।
সবচেয়ে বেশি ৪/৬-
সবচেয়ে বেশি চার মেরেছেন তামিম- ৯৪টি। সবেচেয়ে বেশি ছক্কা ক্রিগ গেইলের- ২০টি। বাংলাদেরে পক্ষে সর্বাধিক ছক্কা মুশফিকের- ১৩টি। মাহমুদুল্লাহ ও সৌম্য সরকার ১২টি করে ছক্কা হাঁকিেয়ছেন।
সবচেয়ে বেশি চার মেরেছেন তামিম- ৯৪টি। সবেচেয়ে বেশি ছক্কা ক্রিগ গেইলের- ২০টি। বাংলাদেরে পক্ষে সর্বাধিক ছক্কা মুশফিকের- ১৩টি। মাহমুদুল্লাহ ও সৌম্য সরকার ১২টি করে ছক্কা হাঁকিেয়ছেন।
সর্বাধিক উইকেট-
মাশরাফি বিন মুর্তজা ও কেমার রোচের। উভয়েই নিয়েছেন ৩০ উইকেট। তবে রোচের চেয়ে এক ম্যাচ কম লেগেছে মাশরাফির। বাংলাদেশের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বাধিক উইকেট আবদুর রাজ্জাকের-১৯টি। ৯ ম্যাচে ১৬ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৭ ম্যাচে সাকিব আল হাসানের উইকেটও ১৬টি।
মাশরাফি বিন মুর্তজা ও কেমার রোচের। উভয়েই নিয়েছেন ৩০ উইকেট। তবে রোচের চেয়ে এক ম্যাচ কম লেগেছে মাশরাফির। বাংলাদেশের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বাধিক উইকেট আবদুর রাজ্জাকের-১৯টি। ৯ ম্যাচে ১৬ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১৭ ম্যাচে সাকিব আল হাসানের উইকেটও ১৬টি।
সেরা বোলিং গড়-
বর্তমান দলে থাকা খেলোয়াড়দের মধ্যে মাশরাফির বিন মুর্তজার বোলিং গড় সবচেয়ে ভালো- ২৪.৮০। এরপর রয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ (২৬.৭৫), মোস্তাফিজুর রহমান (২৮.১২) ও শ্যানোন গ্যাব্রিয়েল (২৯.৩৩)।
বর্তমান দলে থাকা খেলোয়াড়দের মধ্যে মাশরাফির বিন মুর্তজার বোলিং গড় সবচেয়ে ভালো- ২৪.৮০। এরপর রয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ (২৬.৭৫), মোস্তাফিজুর রহমান (২৮.১২) ও শ্যানোন গ্যাব্রিয়েল (২৯.৩৩)।
সেরা ইকোনমি-
বর্তমান দলে থাকা খেলোয়াড়দের মধ্যে মেহেদী হাসান মিরাজের ইকোনমি সবেচেয়ে ভালো- ৩.৮৬। মিরাজের পর মাশরাফি- ৪.৬৫, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ৪.৭৫ ও মাহমুদুল্লাহ- ৪.৮২।
বর্তমান দলে থাকা খেলোয়াড়দের মধ্যে মেহেদী হাসান মিরাজের ইকোনমি সবেচেয়ে ভালো- ৩.৮৬। মিরাজের পর মাশরাফি- ৪.৬৫, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ৪.৭৫ ও মাহমুদুল্লাহ- ৪.৮২।
কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।