অান্তর্জাতিক ডেস্কঃ এতদিন এসব মানুষের মৃত্যুর তথ্য প্রকাশে বিলম্ব হওয়ার বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছে শিনহুয়া। প্রথম কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগেই বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেছেন এবং সেসময় তাদের অনেকেরই করোনার টেস্ট করা হয়নি।
দ্বিতীয়ত, মহামরির তীব্রতায় মেডিকেল কর্মীরা এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন যে সময়মতো তথ্য জমা দিতে পারেননি।
আরেকটি কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, মহামারিতে করোনার চিকিৎসা করতে বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক ও প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেয়া হয়েছিল। তাদের অনেকেই কেন্দ্রীয় নেটওয়ার্ক সঙ্গে যুক্ত হতে পারেনি। ফলে সেখানে আক্রান্ত-মৃতের সংখ্যা পেতে দেরি হয়েছে।
এদিকে, সংশোধনের পরও চীনের মূল ভূখণ্ডে মোট মৃতের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, স্পেনের চেয়ে অনেক কম। করোনার উৎস হয়েও দেশটিতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬৩৬ জন। আর আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ হাজার ৭৫৩ জন।
করোনাভাইরাস মহামারিতে চীনে মৃতের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে যথেষ্ট। যুক্তরাষ্ট্র শুরু থেকেই বলে আসছে, আক্রান্ত-মৃতের সংখ্যা নিয়ে লুকোচুরি করছে জিনপিং প্রশাসন।
Leave a Reply